পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার( Environmental pollution and its remedies || পরিবেশ দূষণ ও নিয়ন্ত্রণ || পরিবেশ দূষণ ও বাংলাদেশ ||মানব জীবনে পরিবেশের প্রভাব || বাংলাদেশের পরিবেশ সমস্যা এবং সমাধান

পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার( Environmental pollution and its remedies
||পরিবেশ দূষণ ও নিয়ন্ত্রণ || পরিবেশ দূষণ ও বাংলাদেশ ||মানব জীবনে পরিবেশের প্রভাব ||বাংলাদেশের পরিবেশ সমস্যা এবং সমাধান 




       পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার(Environmental pollution and its remedies)


●ভূমিকা : 

সারা পৃথিবী জুড়ে ঘনিয়ে আসছে পরিবেশ - সংকট । মানুষের সৃষ্ট যন্ত্রসভ্যতার গােড়াপত্তন থেকেই চলেছে প্রাকৃতিক পরিবেশের ওপর মানুষের নির্মম কুঠারাঘাত । ফলে প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে । মারাত্মক পানিদূষণ ও বায়ুদূষণ নিয়ে পরিবেশ - বিজ্ঞানীরা আজ উদ্বিগ্ন । এ থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে চলছে নানা গবেষণা । এ ব্যাপারে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতিসংঘ ৫ ই জুনকে ঘোষণা করেছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ' । 


●পরিবেশ ও পরিবেশ দূষণ কী: 

ইংরেজি Environment এর বাংলা প্রতিশব্দ পরিবেশ। এটি এসেছে ফরাসি শব্দ Environment থেকে যার অর্থ বেষ্টন করা বা ঘেরা। সাধারণভাবে বলতে গেলে আমাদের চারপাশের ঘরবাড়ি, গাছপালা, দালানকোঠা, নদ-নদী, খাল-বিল, মাটি, বায়ু, পানি ইত্যাদি সব কিছু মিলেই তৈরি হয় পরিবেশ। কিন্তু ব্যাপক অর্থে বলতে গেলে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদ ও অনূজীবের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্ককেই পরিবেশ বলে। 

এস.সি কেন্ডেইগ-এর মতে- ‘পরিবেশ বলতে জৈবিক ও অজৈবিক বস্তুর যোগফল যা কোনো সৃষ্টির পরিবর্তনে সাহায্য করে তাকে বুঝি।’ 
কোনো কারণে যদি পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের  মাত্রা বিনষ্ট হয় বা পরিবেশ জীব জগতের জন্য অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে, তবে সেই অস্বাস্থ্যকর অবস্থাকে পরিবেশ দূষণ বলে।

●পরিবেশ দূষণের কারণ : 

পরিবেশ দূষণের কারণ অগণিত । তবে মূল কারণগুলি হচ্ছে : অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়ন , জনসংখ্যার ব্যাপক বৃদ্ধি এবং বৃক্ষ ও বনভূমির অপরিকল্পিত ব্যবহার । পরিবেশ দূষণের আর একটি কারণ পৃথিবীর বুকে জনবসতি বৃদ্ধি । এর ফলে সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর চাহিদার চাপ পড়েছে প্রচণ্ডভাবে । ভূমিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে চাষের তীব্রতা , ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে কৃত্রিম সার ও কীটনাশকের । এতে বিনষ্ট হচ্ছে চাষযােগ্য ভূমির সঞ্জীবনী শক্তি , অন্যদিকে নতুন নতুন বসতি আর কলকারখানা স্থাপনের মধ্য দিয়ে ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে চাষযােগ্য ভূমি ও বনভূমি । কারখানার কালাে ধোঁয়া আর বিষাক্ত গ্যাস নির্গমনের পাশাপাশি রাসায়নিক শিল্প - কারখানা থেকে প্রতিদিন নদী , হ্রদ , সমুদ্রে মিশছে বিপুল পরিমাণ বিষাক্ত বর্জ্যদ্রব্য । মাটি , পানি , বাতাস এবং আমাদের চারপাশের উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের ওপর বিষক্রিয়ার প্রভাবে প্রাকৃতিক পরিবেশ হয়ে উঠছে ভারসাম্যহীন , দূষিত ও বসবাস - অযােগ্য।
 পরিবেশ - বিপর্যয় সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন , পরিবেশ দূষণের ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে । উত্তর সাগরের বরফ গলে উঁচু হয়ে উঠছে সাগরের পানি । ফলে আমাদের দেশের মতাে নিম্নাঞ্চল অদূর ভবিষ্যতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হচ্ছে । পরিবেশ দূষণের জন্যে মূলত পাশ্চাত্যের শিল্পোন্নত দেশগুলােই দায়ী । কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না । যে , পরিবেশের বিপর্যয় এককভাবে কোনাে দেশ বা ভাষাগোষ্ঠীর মানুষের জন্যে নির্দিষ্ট নয় । এটা সমগ্র মানবজাতির অস্তিত্বকেই বিপন্ন করে দেবে ।

 ●পরিবেশদূষণ সমস্যা ও বাংলাদেশ : 

সীমিত ভূ - খণ্ড ও সম্পদ এবং তুলনামূলকভাবে অতি ঘন জনবসতি ও দুর্যোগপ্রবণ ভৌগােলিক অবস্থান বাংলাদেশের মানুষকে পরিণত করেছে পরিবেশ দূষণের শিকারে । 

বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের বিভিন্ন কারণের মধ্যে রয়েছে -

১. জনবিস্ফোরণ :
জনসংখ্যা বৃদ্ধির চাপে বাংলাদেশে মুক্তাঞ্চল ও বনভূমির পরিমাণ কমছে । জলাভূমি ভরাট করে ব্যবহার করা হচ্ছে । 

২. সার ও কীটনাশকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার : 
জমিতে ব্যাপক হারে সার ও কীটনাশক ব্যবহূত হওয়ায় মাটির দূষণ ঘটছে এবং জমির গুণ নষ্ট হচ্ছে । এইসব রাসায়নিক উপাদান নদী ও জলাশয়ের পানিতে মিশে গিয়ে জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃত্যুর কারণ হচ্ছে । 

 ৩. বন উজাড় :
 যে কোনাে দেশের পরিবেশে বনভূমি বিশেষ ভূমিকা পালন করে । বনভূমির ওপর দেশের পরিবেশগত ভারসাম্য বহুলাংশে নির্ভরশীল । কোনাে দেশে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য দেশের বনভূমির পরিমাণ ১০ শতাংশেরও কম । সরকারি হিসেবে বনভূমির পরিমাণ ১৭.৫ শতাংশ । বনভূমি উজাড় আমাদের দেশের পরিবেশগত সমস্যার অন্যতম কারণ । 

৪. পলিথিন :
 বাংলাদেশে পলিথিন নিষিদ্ধ করা হলেও তা রূপ পরিবর্তন করে বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে । পলিথিন নামক এ বিপদজনক দ্রব্যটির যাত্রা শুরু হয় আশির দশকের গােড়ার দিকে । বর্জ্য হিসেবে পলিথিন এই সভ্যতার এক ভয়াবহ শত্রু । বিশ্বজুড়ে পরিবেশ বিজ্ঞানীদের সাবধান বাণী থাকা সত্ত্বেও পলিথিন সামগ্রীক ব্যবহার এ দেশে বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে । পলিথিন এক অবিনাশী বর্জ্য , যেখানেই ফেলা হােক না কেন এর শেষ নেই । পােড়ালে এই পলিথিন থেকে যে ধোঁয়া বের হয় তা - ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর । তবে ২০০২ সালের ১ মার্চ সরকার । সারা দেশে পলিথিনের শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করেছে । 

৫. পানিতে আর্সেনিক : 
দেশের অনেক অঞ্চলে খাবার পানিতে আর্সেনিকের মতাে মারাত্মক রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতি পাওয়া গেছে । তথ্যটি যে কোনাে নাগরিকের জন্য উদ্বেগজনক বিষয় । কারণ আর্সেনিক সরাসরি পাকস্থলীতে গেলে সাথে সাথে মৃত্যু ঘটতে পারে । 

৬. শব্দদূষণ : 
শব্দদূষণ বর্তমান সময়ে এক মারাত্মক সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে । আমরা এখন বাস করছি হাইড্রোলিক হর্ন নামে এক ভয়ঙ্কর শত্রুর সঙ্গে , যার উৎকট আওয়াজ প্রতিদিন একটু একটু করে চাপ বাড়াচ্ছে আমাদের কানের পর্দার ওপর এবং ক্ষয় করে দিচ্ছে । আমাদের শ্রবণ ক্ষমতাকে । এছাড়া আমাদের শ্রবণযন্ত্রের ওপর চাপ বাড়ানাের জন্য রয়েছে মাইকের আওয়াজ ও কলকারখানার শব্দ । এর ফলে আরাে ভয়াবহ শারীরিক ও মানসিক ব্যাধিরও সৃষ্টি হচ্ছে । এ শব্দদূষণ আমাদের পরিবেশগত বিপর্যয়কে আরাে ঘনীভূত করছে ।

৭. শিল্পদূষণ : 
কলকারখানা থেকে নিঃসৃত তরল রাসায়নিক বর্জ্য পানিকে দূষিত করছে , তা মাছের বিলুপ্তির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে । কলকারখানার নির্গত ধোয়া বায়ুমণ্ডলকে দূষিত করে জনস্বাস্থ্যের জন্যেও হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে । 

৮. ডিপ টিউবওয়েল স্থাপন : 
ডিপ টিউবওয়েল স্থাপন ও ব্যবহারের ফলে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর আরও নিচে চলে যাচ্ছে । এর ফলে উত্তরাঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে পানির সংকট বাড়ছে । প্রকট হচ্ছে পানিতে আর্সেনিক দূষণের সমস্যা । 

৯ .আবর্জনা সমস্যা :
শহরাঞ্চলের ময়লা আবর্জনার পচা গ্যাস বায়ুদূষণ সৃষ্টি করছে । 

১০. ভূমির অপর্যাপ্ততা : 
পাহাড় কেটে বসতবাড়ি তৈরি করায় প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে । শহরের ভাসমান মানুষ ও বিপুল বস্তিবাসীর চাপেও পরিবেশ দূষিত হচ্ছে । 

প্রতিকার : 

আমাদের দেশে পরিবেশ দূষণ রােধে যে পদক্ষেপগুলাে গ্রহণ করতে হবে সেগুলাে হলাে :

 * পরিবেশ দূষণের ভয়াবহতা সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে । 

* দেশের মােট আয়তনের ন্যূনতম ৫০ % এলাকায় বনায়ন করতে হবে । 

* বর্তমান জ্বালানি পরিবর্তন করে বাতাস , সৌর ও পানি বিদ্যুতের মতো পুনর্ব্যবহারযোেগ জ্বালানির প্রচলন করতে হবে । 

* বন উজাড়করণ ও ভূমিক্ষয় রােধ করতে হবে । 

* শিল্প - কারখানা ও গৃহস্থালির বর্জ্য পরিশােধনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে । বর্জ্য থেকে সংগৃহীত গ্যাস জ্বালানি হিসেবে এবং পরিত্যক্ত পদার্থটি সার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে । 

* কৃষিতে রাসায়নিক সার ব্যবহার কমিয়ে জৈবসারের ব্যবহার বাড়াতে হবে । কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে হবে । 

* পরিবেশ দূষণ প্রতিরােধের কাজকে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে । 

* শিল্প - কারখানাগুলাে আবাসিক এলাকা থেকে দূরে স্থাপন করতে হবে । শিল্পে এবং যানবাহনে ত্রুটিপূর্ণ অংশ ব্যবহার রােধ করতে হবে এবং অল্প জ্বালানিতে অধিক কার্যকর যন্ত্র আবিষ্কার করতে হবে ।

 *এ ছাড়াও জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার রােধ ও শিক্ষার হার বাড়ানাে , যে - কোনাে পরিকল্পনার পূর্বে তার পরিবেশগত প্রভাব বিবেচনা করা , উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ এবং বাঁধের পাশে বনায়ন করা দরকার । 

পরিবেশ দূষণ রােধে পদক্ষেপ:

 জাতিসংঘ পরিবেশ বিভাগের সহায়তায় কর্মসূচি ( UNEP ) ও বিজ্ঞানীদের সময়ােচিত তৎপরতায় ১৯৮৭ সালে কানাডায় মন্ট্রিল প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয় । এই প্রটোকলের আওতায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ওজোন স্তর ক্ষয়কারী বস্তুসমূহের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে । ১৯৯২ সালে ৩ রা ও ১৪ ই জুন ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরােতে অনুষ্ঠিত ‘ ধরিত্রী শীর্ষ সম্মেলনে পরিবেশের সাথে সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের যােগসূত্র খুঁজে বের প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনার ওপর অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র অভিযাত্রী ইয়ান জিয়েনান সমুদ্র দূষণ প্রত্যক্ষ করে ১৯৯৩ সালে বিশ্ব পরিচ্ছন্ন আন্দোলন ' - এর বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১২০ টি দেশের প্রায় ৪ কোটি মানুষ এ অভিযানে শরিক হয় । 


পরিবেশ সংরক্ষণে ব্যক্তিগত ভূমিকা : 

প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণে আমরা প্রত্যেকেই ব্যক্তিগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি , যার সামগ্রিক অবদান হবে বিরাট । আমাদের কাজ হবে :

 ( ১ ) পরিবেশের পরিচ্ছন্নতা : 
যত্রতত্র বর্জ্য বা আবর্জনা না ফেলে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ; 

( ২ ) সম্পদ সংরক্ষণ : 
খাদ্যদ্রব্যসহ সব ধরনের সম্পদের অপচয় কমানাে । সব ধরনের বিলাসিতা বর্জনের চেষ্টা ।

 ( ৩ ) ক্ষতিকর সিনথেটিক বর্জন : 
পলিথিন ও প্লাস্টিক জাতীয় যেসব দ্রব্য প্রকৃতিতে আপনা আপনি ক্ষয় না হয়ে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে সেগুলাে বর্জন করা এবং এর পরিবর্তে পাট জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করা ; 

( ৪ ) নবায়ণযােগ্য শক্তির ব্যবহার : 
কাঠ , কয়লা , তেল ইত্যাদি যেসব জ্বালানি পরিবেশের দূষণ ঘটায় সেগুলাে যথাসম্ভব কম ব্যবহার করা এবং তার পরিবর্তে মতাে নবায়নযােগ্য শক্তির ব্যবহার করা ;
 
৫ ) উন্নত ও দূষণমুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার : 
ঘরবাড়ি কিংবা কারখানায় যথাসম্ভব উন্নত ও দূষণমুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।

( ৬ ) বেশি বেশি গাছ লাগানো:
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য যথাসম্ভব বেশি বেশি গাছ লাগানো দরকার।

উপসংহার :

 পরিবেশ সংরক্ষণের দায়িত্ব কেবল সরকার বা কোনাে সংস্থা বা ব্যক্তি বিশেষের নয় । দায়িত্ব সকল বিশ্ববাসীর প্রতিটি ব্যক্তির । যারা অজ্ঞতাবশত পরিবেশ দূষণে যুক্ত হচ্ছেন তাদের যেমন সচেতন করা প্রয়ােজন তেমনি যারা অতি মুনাফার লােভে জেনেশুনেও পরিবেশের তােয়াক্কা করছেন না , তাদের কঠোর শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে । সেইসঙ্গে ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও পরিকল্পনার নীতি - কর্মসূচির মধ্যে থাকতে হবে বিরল সম্পদ রক্ষার জন্যে বিকল্প উপায় উদ্ভাবন এবং পরিবেশের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও ব্যবহার । আমাদের অস্তিত্বের জন্যই পরিবেশ দূষণ রােধে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে ।


আর ও পড়ুন...



Comments

Popular posts from this blog

রাষ্ট্র বিজ্ঞান কাকে বলে? || রাষ্ট্র বিজ্ঞান কী? || রাষ্ট্র বিজ্ঞানের বলতে কি বুঝায়? || রাষ্ট্র বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দাও? (What is Political Science?)

চাঁদ শব্দের প্রতিশব্দ/ সমার্থক শব্দ কিকি?

GDP ও GNP কাকে বলে? || GDP ও GNP এর মধ্যে পার্থক্য কি?